এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

বক্ষযুগলের সৌন্দর্য পুনরায় ফিরিয়ে আনার অত্যন্ত কার্যকরী ৫টি উপায়


shajghor_Beautiful Breast
স্তনের আকৃতি নষ্ট হয়ে যাওয়া বা স্তন ঝুলে যাওয়া নারীদের জন্য অত্যন্ত বিব্রতকর একটি সমস্যা। বয়স, ওজন, অসুখ, যত্নের অভাব, বাজে লাইফ স্টাইল ইত্যাদি নানান কারণেই স্তনের আকৃতি সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। যার কারণে দাম্পত্য জীবনেও দেখা দেয় নানা সমস্যা। স্তনের সৌন্দর্য ও শেপ নষ্ট হয়ে গেছে? ৫টি কৌশল আপনাকে ফিরিয়ে দেবে আপনার হারিয়ে ফেলা সৌন্দর্য। আবার নিয়ম করে মেনে চললে স্তনের শেপ নষ্ট হওয়াও প্রতিরোধ করবে।
১/ জাদুকরী ফল দেবে অ্যালোভেরা :
এই জাদুকরী উপাদানটি ত্বক টান টান করে স্তনকে আবার উন্নত করে তুলতে খুবই কার্যকর। এর অ্যান্টি অক্সিডেনট উপাদান ভেতর থেকে আপনার স্তনকে সুন্দর করে তোলে। অ্যালোভেরা থেকে ভেতরের জেল জাতীয় উপাদান বের করে নিন। এই জেল স্তনে ম্যাসাজ করে করে মাখুন ১০ মিনিট। এরপর আরও ১০ মিনিট স্তনে এই জেল রাখুন। তারপর সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৪ থেকে ৫ বার করুন কাঙ্ক্ষিত ফল পেতে।
২/ ওজনের খুব বেশী ওঠা নামা হতে দেবেন না :
যাদের ওজন খুব বেশী ওঠা নামা করে, তাঁদের স্তন খুবই দ্রুত শেপ হারিয়ে ঝুলে যায়। ওজনের খুব বেশী ওঠানামা হতে দেবেন না একেবারেই। ওজন কমিয়ে একদম স্লিম হয়ে গেলেন, তারপর আবার ওজন বেড়ে গেলে আগের মত, এমন ঘটতে থাকলে বয়সের অনেক আগেই স্তন ঝুলে যাবে। আপনি মোটা বা চিকন সেটার চাইতে জরুরী নিজের একটা নির্দিষ্ট ওজন ধরে রাখা। তাতেই বক্ষযুগল থাকবে উন্নত।
৩/ প্রচুর পানি ভীষণ জরুরী :
শুধু স্তনের নয়, আপনার মুখেও বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করতে পানি পান অত্যন্ত জরুরী। আমাদের দেহের কোষের বেশিরভাগটাই পানি। তাই শরীরে যখন পানির অভাব দেখা দেয়, খুব স্বাভাবিকভাবে তখন ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে যায়। চামড়া ঝুলে যেতে থাকে, ত্বকে টোল পড়ে, সম্পূর্ণ ত্বকই মলিন-বিবর্ণ আর কুঁচকানো দেখায়। আর সবচাইতে বেশী এটা ভোগ করে আপনার মুখ ও স্তন।
৪/ কিছু বিশেষ খাবার :
দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেললে যেমন স্তনের শেপ নষ্ট হয়ে স্তন ঝুলে যায়, তেমনই কিছু বিশেষ খাবার অর্থাৎ পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে স্তন ঝুলে যেতে পারে। প্রতিদিন অল্প কিছু ব্যায়াম করার পাশাপাশি অবশ্যই একটি ব্যালান্সড ডায়েট মেনে চলবেন। নিজের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন রাখবেন ভালো পরিমাণে চর্বিহীন প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ শাকসবজি, অল্প কার্বোহাইড্রেট ইত্যাদি। এবং কিছু খাবার আছে, যেগুলো প্রতিদিন খাবেন। যেমন- টমেটো, পেঁয়াজ, গাজর, ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, রসুন ইত্যাদি।
৫/ আনার ও বেদানা :
আনার বা দেদানা জাতীয় ফল স্তন থেকে বয়সের ছাপ দূর করতে দারুণ কার্যকর। প্রতিদিন খাবেন আনার বা বেদানার রস। এদের বীজ থেকে যে তেল তৈরি হয়, সেটাও স্তনের আকৃতি আবারও সুন্দর করে তুলতে খুবই কার্যকর। নিয়মিত স্তনে মালিশ করতে পারেন।

বিঃদ্রঃ আমার পোষ্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে G or N (G=good, N=nice ) লিখে কমেন্ট করবেন। তাহলে আরো ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির হব।---- আমার পোষ্ট গুলো বিভিন্ন ভাবে Net থেকে  সংগ্রহ করা ---
 Dr. Kaji Arifur Rahman - DHMS

বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০১৫

পুরুষের যৌনরোগে হোমিওপ্যাথি


সংখ্যায় বেশি পুরুষের যৌনরোগ দেখতে পাওয়া যায়। যেমন বীর্যপাতলা হয়ে যাওয়া সহসায় বীর্য পতন, স্বপ্নদোষ, আরও নানা সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়। পুরুষের রোগগুলোর মধ্যে স্বপ্নদোষ বা রাত্রে নিদ্রাকালে অসাড়ে বীর্যপাত ঘটে এই সমস্যাগুলো বিরক্তিকর, ক্ষতিকারক।

স্বপ্নদোষ কি ও কেন হয়ঃ

শরীরে যখন যৌবনের আগমন ঘটে এবং পুরুষ অল্পবিস্তার কামতাড়িত হয়, তখন এমন হতে দেখা যায়। খুব স্বাভাবিক কারণে অর্থাৎ প্রকৃতির নিয়মেও কখনও কখনও অসারে বীর্যপাত হয়ে যায়। এই সমস্যাটি ততটা খারাপ ও ক্ষতিকারক নয়। কিন্তু ঘনঘন এমনটা হইতে থাকলে চিকিৎসার প্রয়োজন বলে মনে করতে হবে। অল্প কথায় বেলা যেতে পারে, পুরুষ ঘুমে স্বপ্নে বাসনাত্মক স্বপ্ন দেখতে পায়। সেই স্বপ্ন শেষ পরিণতি স্বপ্নদোষ।

কারণঃ

স্বপ্নদোষের মূলকারণ অশ্লীল ও খারাপ চিন্তা-ভাবনা তাই এই সমস্যার চিকিৎসা হিসাবে ওষুধের চেয়ে বেশি প্রয়োজন মানসিক সংযম। কখনও কোনভাবে খারাপ চিন্তা মনে না আসে সে দিকে লক্ষ্য রাখা দরকার।

সুতারাং স্বপ্নদোষ হতে রক্ষা পেতে হলে প্রত্যেক রোগীকে সচেতন হতে হবে। অশ্লীল চিন্তা, অশ্লীল পত্র-পত্রিকা পড়াসহ অশ্লীল সিনেমা দেখা কুঅভ্যাস ত্যাগ করতে পারলেই বিনা ওষুধে সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

পুরুষের যৌন দুর্বলতাঃ

আমরা সকলেই জানি যৌন জীবন বা যৌন মিলন শুধু সন্তান জন্ম দেয়া নয়। এক স্বর্গীয় আনন্দদায়ক ক্রিয়া। কিন্তু কোন কারণবশত এই অপার আনন্দ প্রাপ্তিতে কোন সমস্যার সৃষ্টি হয়, তখন মানুষ অত্যন্ত নিরাশ ও ব্যথিত হয়। এই ক্ষেত্রে শুধু তারাই নয়। তাদের দাম্পত্য জীবনেই বিষময় হয়ে পড়ে এই সকল সমস্যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, পুরুষত্বহীন, ধাতুস্রাব, স্বপ্নদোষ, শুক্রতারল্য, বদঅভ্যাস, শীঘ্র পতন ইত্যাদি।

এছাড়া মিলনের ইচ্ছা থাকলেও প্রিয়তমা স্ত্রী পাশে থাকা সত্ত্বেও যৌনঙ্গের দুর্বলতার কারণে মিলনের অক্ষমতা প্রকাশ করেন পুরুষের এই সকল সমস্যার মূলে রোগী নিজেই।

প্রথমতঃ যৌবনের পদার্পণ সময় থেকে বিবাহের পূর্ব মুহূত্ব পর্যন্ত মন মানসিকতা ভাল রাখা একান্ত জরুরি। খারাপ চিন্তা, খারাপ অভ্যাস সব বর্জন করে ভাল মনের মানুষরূপে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাই প্রয়োজন ধর্মীয় বিষয় চিন্তা-চেতনাকে মনে জাগ্রত করতে হবে। যে ব্যক্তি যেই ধর্মের অনুসারী সেই হিসাবে নিজেকে নিজের চরিত্রকে গঠন করতে হবে। তাহলে সব কর্মে প্রকৃত সুখ আশা করা যাবে। রোগ হলে ওষুধের প্রয়োজন। ওষুধও আপনাকে সেবন করতে হবে।

তাই বলবো সঠিক চিকিৎসা পেতে হলে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন হোমিও চিকিৎসা সব ধরনের সমস্যা সমাধানের একমাত্র ব্যবস্থা। তাই আপনি সঠিক চিকিৎসার জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিপ্যাথি ডাক্তার খুঁজে নিন, আপনার সমস্যার কথাগুলো গোপন না রেখে বলুন। রোগ লক্ষণ ওষুধের লক্ষণ সব মিলিয়ে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করে প্রয়োজনীয় মাত্রায় হোমিও ওষুধ সেবনে আপনি নিশ্চয় সুচিকিৎসা পাবেন।

স্তনের সুস্থতা নিশ্চিত করবে যে ৬ টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ


ইদানীং স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আশংকাজনক হারে বেড়েই চলেছে। অন্যান্য অনেক ক্যান্সারের তুলনায় স্তন ক্যান্সারে প্রতিদিন আক্রান্ত হন অনেক বেশী সংখ্যক নারী। শুধু তাই নয়, এই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে পুরুষদেরও। তবে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত নারীর সংখ্যা নিঃসন্দেহে বেশি। জরিপে দেখা যায় প্রতি ২৮ জন নারীর মধ্যে ১ জনের স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু স্তন ক্যান্সারই নয়, স্তন সংক্রান্ত আরও অনেক রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায় নারীদের।
নিউইয়র্ক মেমোরিয়াল স্লোয়ান-কেট্টেরিং ক্যান্সার সেন্টারের এমডি, ডেব্রা ম্যানজিনো বলেন, কমবয়েসি মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বয়স্ক নারীদের তুলনায় অনেক কম। তবে যদি কোনো কারণে কমবয়সী নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে যান তবে রোগের মাত্রা বয়স্কদের তুলনায় অনেক বেশি বেড়ে যায়। তাই সতর্ক থাকতে হবে অল্প বয়স থেকেই। স্তনের সুস্থতা নিশ্চিত করতে জরুরী কিছু কাজ করা উচিত সকলেরই। স্তন ক্যান্সার ও স্তন সংক্রান্ত সকল জটিলতা রুখে দেয়া সম্ভব একটি সুস্থ জীবনযাপনের মাধ্যমে।
(১) ওজন কমিয়ে ফেলুন
ওজন বাড়ার সাথে সাথে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। নিউইয়র্ক সিটি সেন্টার ফর ক্যান্সার অ্যান্ড প্রিভেনশনের এমডি হ্যারল্ড ফ্রিম্যান এবং প্রেসিডেন্ট ও ফাউন্ডার রালফ লউরেন বলেন, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি মুক্ত থাকতে চাইলে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরী। তাই উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী ওজন সঠিক রাখার চেষ্টা করুন।
(২) নিয়মিত ব্যায়াম করুন
ব্যায়ামের মাধ্যমে দেহ সুগঠিত রাখা উচিত। কারণ ব্যায়ামের মাধ্যমে ফিট থাকলে দেহের ইমিউন সিস্টেম অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, যার ফলে সহজে রোগাক্রান্ত হয় না। এছাড়াও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে এস্ট্রোজেন এবং ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
(৩) ধূমপান এবং মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন
পুরুষের পাশাপাশি অনেক নারীই ধূমপান ও মদ্যপান করে থাকেন যা একেবারেই উচিত নয়। ধূমপান ও মদ্যপান স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা যায় প্রতিদিন ধূমপান ও মদ্যপান স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় ২১ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়। মদ্যপানের পরিবর্তে আঙুরের রস পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন। আঙুরের খোসায় রয়েছে রেসভ্যারাট্রোল যা এস্ট্রোজেনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, সেই সাথে কমায় স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি।
(৪) শাকসবজি রাখুন খাদ্যতালিকায়
কম ফ্যাট জাতীয় খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় এবং সেই সাথে প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। খাদ্যতালিকায় শাকসবজি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রকলি ধরণের সবজি রাখা উচিত সকলের। কারণ এই জাতীয় সবজির মধ্যে রয়েছে সালফোরেফেইন যা দেহে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি প্রতিহত করে। সব চাইতে ভালো ফল পেতে এই জাতীয় সবজি কাঁচা খাওয়া উচিত।
(৫) স্তন সংক্রান্ত পারিবারিক বিষয়াবলী জেনে রাখুন
নিউইয়র্ক সিটি সেন্টার ফর ক্যান্সার অ্যান্ড প্রিভেনশনের এমডি হ্যারল্ড ফ্রিম্যানের মতে, ‘প্রায় ১৫% নারীর স্তন ক্যান্সারের মূলে থাকে পরিবারের কারো স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের ঘটনা’ অর্থাৎ এটি অনেকাংশে বংশগত একটি সমস্যা। পরিবারে কারো সত্ন ক্যান্সার হয়ে থাকলে এই রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়। সেক্ষেত্রে আরও বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন। তাই বংশে আর কারো এই রোগ রয়েছে কিনা তা সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
(৬) নিয়মিত চেকআপ করান
প্রতি ৩ বছরে অন্তত ১ বার নিয়মিত স্তন পরীক্ষা করানো উচিত প্রত্যেক নারীর। এবং ৪০ বছর বয়স্ক নারীদের ক্ষেত্রে তা প্রতি বছরে ১ বার মেমোগ্রাফ করা উচিত। যাদের বংশে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের ঘটনা দেখা যায় তাদের আরও বেশি সতর্কতার সাথে নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। প্রয়োজনে মেমোগ্রাফের পাশাপাশি এমআরআই ও সোনোগ্রাম করানো উচিত নিয়মিত।

বিঃদ্রঃ আমার পোষ্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে G or N (G=good, N=nice ) লিখে কমেন্ট করবেন। তাহলে আর ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির হব।---- আমার পোষ্ট গুলো বিভিন্ন ভাবে Net থেকে  সংগ্রহ করা ---
 Dr. Kaji Arifur Rahman - DHMS

৮টি খারাপ অভ্যাস যা ব্রেইনের জন্য ক্ষতিকর

           

১. সকালে নাশতা না করা।
২. অতিরিক্ত ডায়েট গ্রহণ।
৩. ধূমপানঃ ধূমপান নানা রোগের অন্যতম কারন। ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব বলে শেষ করে যাবেনা। তাই যারা ধূমপান করেন তাদের জন্য সতর্কবার্তা ধূমপানে কেবল ফুসফুস ক্যান্সার নয় বরং এতে করে ব্রেইন সংকুচিত হয়ে যায় ফলস্বরুপ আলঝেইমার নামক স্মৃতিবিলোপকারি রোগের উদ্ভব হয়।
৪. অতিরিক্ত মিষ্টি গ্রহণ।
৫. বায়ু দূষনঃ বায়ু দূষনের জন্য আমাদের ব্রেইনের কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়। কারণ বায়ু দূষনের ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ বাতাস আমাদের ব্রেইনে যেতে পারে না।
৬. নিদ্রাহীনতাঃ ঘুম আমাদের ব্রেইনের বিশ্রামের জন্য জরুরি। তাই পর্যাপ্ত ঘুম ব্রেইন কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
৭. ঘুমানোর সময় মাথা আবৃত করা।
বিঃদ্রঃ আমার পোষ্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে G or N (G=good, N=nice ) লিখে কমেন্ট করবেন। তাহলে আর ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির হব।---- আমার পোষ্ট গুলো বিভিন্ন ভাবে Net থেকে  সংগ্রহ করা ---
 Dr. Kaji Arifur Rahman - DHMS

যৌনাঙ্গে অস্বস্তিকর চুলকানি ও জ্বালাপোড়া হলে কি করবেন

      যৌনাঙ্গে অস্বস্তিকর চুলকানি ও জ্বালাপোড়া হলে কি করবেন

মহিলাদের যৌনাঙ্গে চুলকানি ও সাদা স্রাব নিঃসরণ হওয়ার সমস্যাটা ভীষণ বিব্রতকর। এ অবস্থার জন্য দায়ী হলো ছত্রাক। একটু সুযোগ পেলেই ভেজা স্থানগুলোতে বাসা বাঁধে। যোনিতে যে ছত্রাকটি আধিপত্য বিস্তার করে তার নাম ক্যানডিডা এলবিকান।
এরা দ্রুত বংশ বৃদ্ধি করে মেরে ফেলে যোনির কোষসমূহ। ফলে সৃষ্টি হয় অস্বস্তিকর চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া। ছত্রাক সংক্রমণে এক ধরনের সাদা রস নিঃসৃত হয়। যার ফলে দুর্বিষহ হয়ে উঠে মেয়েদের জীবন।
ছত্রাক সংক্রমণের কারণ
-ইস্ট্রোজেনের উচ্চমাত্রা
মেয়েদের মাসিক চক্রের প্রথম ১৪ দিনে কিংবা গর্ভধারণকালে শরীরের ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। এই ইস্ট্রোজেন শরীরের কোষসমূহের অভ্যন্তরে শ্বেতসারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় যা ছত্রাকের জন্য আশীর্বাদ। মেয়েদের শরীরের ইস্ট্রোজেন প্রতিস্থাপন থেরাপি কিংবা উচ্চ ইস্ট্রোজেন সম্পন্ন গর্ভনিরোধক বড়ি ব্যাপকভাবে ছত্রাক সংক্রমণ ঘটায়।
-দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
কোনো মহিলার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হলে ছত্রাকের সংক্রমণ তিনগুণ বেড়ে যায়। যেসব মহিলা ডায়েট কন্ট্রোল করেন এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করেন না, কিংবা বিষণ্নতায় ভোগেন তাদের ছত্রাকের সংক্রমণ ঘটে।
-এন্টিবায়োটিক
কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া যা যোনিতে অবস্থান করে, ছত্রাকের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে ছত্রাককে দমিয়ে রাখে। কিন্তু এন্টিবায়োটিক যোনির সেই ব্যাকটেরিয়াগুলোকে অক্ষম করে ফেলে। ছত্রাক ব্যাপক হারে যোনিতে বংশবিস্তার করার সুযোগ পায়।
ভেজা কাপড়-চোপড়
ছত্রাক পছন্দ করে ভেজা বস্তু। ভেজা কাপড়-চোপড় পরিধানের জন্য ছত্রাক সুযোগ পায় সেখানে স্থান করে নিতে। ভেজা প্যান্টি, কিংবা ঘেমে গেলে তা না শুকাবার ফলে ছত্রাকের বংশ বিস্তার ঘটে। কেবল ভেজা কাপড় চোপড় নয়, যেসব মহিলা সুইমিংপুলে সাঁতার কাটেন, সেখানে ক্লোরিন থাকায় যোনিতে চুলকানির সৃষ্টি হতে পারে। অনেক সুগন্ধী সাবানও এই চুলকানির জন্য দায়ী।
কী ব্যবস্থা নেবেন
যোনিতে ছত্রাক সংক্রমণ ঘটে গেলে প্রচুর চুলকানি হবে, কিন্তু যতদূর সম্ভব সহ্য করে যাবেন, জায়গাটিতে নখ দিয়ে আঁচড় দিবেন না। ক্লোট্রাইমাজোল কিংবা মিকোনাজেলে নাইট্রেট নামক ছত্রাকবিরোধী মলম ব্যবহার করতে হবে। চুলকানির হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য খেতে হবে এন্টিহিস্টামিন ওষুধ। সর্বদা স্থানটি শুকনো রাখবেন।
আপনার ডায়াবেটিস কিংবা যৌনবাহিত রোগ রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিন। কোনো কোনো ছত্রাকবিরোধী ওষুধ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। সুতরাং তা ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন। আপনার যাতে পরবর্তী সময়ে ছত্রাক সংক্রমণ না ঘটতে পারে তার অন্য নিম্নলিখিত ব্যবস্থা নিনঃ-
-দধি খান
প্রত্যহ এক কাপ দধি খেলে আপনার ছত্রাকে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমে যাবে। দধিতে থাকে ল্যাকটোব্যাসিলাস এসিডোফাইলাস নামক ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাককে নিধন করে।
-ভিটামিন খান
এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি যে কত ধরনের ভিটামিন এবং মিনারেল ছত্রাকের ওপর প্রভাব ফেলে। তবে পুষ্টিহীনতা এবং বিশেষ করে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেল ছত্রাকের ওপর প্রভাব ফেলে। তবে পুষ্টিহীনতা এবং বিশেষ করে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি ও ভিটামিন-ই-এর ঘাটতি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দেয়। যদি আপনার কোনো ধরনের সংক্রমণের প্রবণতা থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভিটামিন খেতে হবে।
-সুতির অন্তর্বাস পরুন
সুতির প্যান্টি পরার ফলে বেশি পরিমাণ বাতাস ঢুকতে পারবে, ফলে আপনার যৌনাঙ্গ শুকনো থাকবে। আর এতে করে যৌনাঙ্গে ছত্রাক আক্রমণ করতে পারবে না।
-প্রয়োজনে প্রতিরোধ মাত্রায় ছত্রাকবিরোধী ওষুধ গ্রহণ করুন। অবশ্য এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
***********************************
বিঃদ্রঃ আমার পোষ্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে G or N (G=good, N=nice ) লিখে কমেন্ট করবেন। তাহলে আর ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির হব।---- আমার পোষ্ট গুলো বিভিন্ন ভাবে Net থেকে  সংগ্রহ করা ---
 Dr. Kaji Arifur Rahman - DHMS

শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৫

কালোজিরার গুণে

মসলাপাতি রান্নায় যেমন অপরিহার্য, তেমনি ভেষজে অনন্য। বিভিন্ন মসলার ভেষজ গুণ বিভিন্ন। এগুলো জেনে ব্যবহার করলে অনেক প্রকার রোগের হাত থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায়। তেমনি কালোজিরা; বরং এটি মসলা কেন, সব ভেষজের সেরা। ইসলামি মতে, কালোজিরায় মৃত্যু ছাড়া সব রোগের উপশম রয়েছে। তাই কালোজিরাকে মসলার সাথে সাথে ভেষজ হিসেবে ব্যবহার করে অল্প পয়সায় অনেক বেশি উপকার লাভ করা যায়।
কালোজিরা গুণে তিক্তরসধারী, উগ্র সুগন্ধযুক্ত, ক্ষুধা বৃদ্ধিকারক, পেটের বায়ুনাশক ও মূত্রকারক। এটি উদরি বা ফুসফুসজনিত রোগে উপকারী। এ ছাড়া কৃমির উপদ্রব নিবারণের জন্যও এটি ব্যবহৃত হয়। কেউ কেউ কাশি ও জন্ডিসে এটি সেবনের কথা বলেন। ইউনানি মতে, এটি বিরেচক ও অর্শ্বে হিতকর। তা ছাড়া প্রসূতীর দুধ বাড়ায় এটির ব্যবহার রয়েছে। এর ব্যবহারবিধি নিচে দেয়া হলো :
১.স্তন্যস্বল্পতা : পেটে আমদোষ থাকলে অথবা শরীরের রসধাতু শুকাতে থাকলে স্তন্য কমে যায়। এ সময় কালোজিরা সামান্য ভেজে গুঁড়ো করে ৫০০ মিলিগ্রাম হারে ৭-৮ চা চামচ দুধে মিশিয়ে ওই মাত্রায় সকালে ও বিকেলে সাত দিন ধরে খেলে উল্লেখযোগ্য ফল পাওয়া যায়।
২.মাসিক ঋতু : যেসব মহিলা অনিয়মিত অথবা স্বল্প অথবা অধিক স্রাবের জন্য কষ্ট পেয়ে থাকেন, তাদের ঋতু হওয়ার পাঁচ-সাত দিন আগে থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম হারে সামান্য গরম এমন পানিসহ সকালে ও বিকেলে খেতে হয়। তার পরও অসুবিধা থেকে গেলে পরপর ২-৩ মাস ওভাবে খেতে হবে।
৩.বাধক দোষ : এ দোষ হলে মেয়েরা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে, কেউবা আত্মসুখে তৎপর থাকে, কেউবা শূচীবায়ুগ্রস্ত হয়, কারো কারো দেহটা স্থূল হয়ে যায় আবার কখনো বা তা হয় না। আবার সবাই যে শুকিয়ে যাবে, তাও নয়। কিন্তু মনের ওপর এ রোগের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। এর ফলে কেউ কেউ কামজ উন্মাদ রোগেও আক্রান্ত হয়। আবার এ দোষে কোনো কোনো মহিলা জননগ্রন্থির ক্রিয়াশক্তি হারিয়ে ফেলে। সেই সাথে আরো অনেক উপসর্গ এসে জোটে। এ ক্ষেত্রে কালোজিরা সামান্য ভেজে নিয়ে গুঁড়ো করে সকালে ও সন্ধ্যায় ৭৫০ মিলিগ্রাম মাত্রায় খেতে হয় এবং তা মাসিকেও খেতে হবে। এভাবে ২-৩ মাস খেলে রোগের উপশম হবে।
৪.গর্ভাশয়ের দ্বার সঙ্কোচন : প্রসবের পর কালোজিরার ক্বাথ খেলে গর্ভাশয়ের দ্বার সঙ্কুচিত হয় এবং সেই সাথে স্তন্য বাড়ে।
৫.কক্টরজ ও ঋতুরোধ : অল্প মাত্রায় কালোজিরা মেয়েদের ঋতুস্রাব বাড়ায়, কষ্টরজ ও ঋতুরোধ অসুখ সারায়। তবে বেশি মাত্রায় খেলে গর্ভস্রাব হয়।
৬.মাথায় যন্ত্রণা : কাঁচা সর্দি হয়ে মাথায় যন্ত্রণা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কালোজিরা পুঁটলিতে বেঁধে শুঁকতে হবে। তবে পুঁটলিতে নেয়ার আগে তা রগড়ে নিতে হবে। তাতে গন্ধ বের হয় এবং উপকার হয়। তা ছাড়া সির্কাতে ভিজিয়ে শুঁকলেও মাথাব্যথা সারে।
৭.মাথায় সর্দি বসা (শ্লেষ্মা বসে যাওয়া) : এ অবস্থায় কালোজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিলে ও মিহি গুঁড়োর নস্যি নিলে উপকার হয়।
৮.নতুন সর্দি : এ অবস্থায় কালোজিরার নস্যি নিলে উপকার মেলে।
৯.চুলকানি : কালোজিরা ভাজা তেল গায়ে মাখলে চুলকানিতে উপকার হয়। এতে ১০০ গ্রাম সরষের তেলে ২৫-৩০ গ্রাম কালোজিরা ভেজে সে তেল ছেঁকে নিয়ে ব্যবহার করতে হয়।
১০.বিছের হুলের জ্বালা : কালোজিরা বেটে তা লাগিয়ে দিলে অল্প সময় পরই হুলের জ্বালা কমে যায়।
১১.গলা ফোলা : সর্দি-কাসির দোষে গ্লান্ড ফুলেছে, সে ক্ষেত্রে কালোজিরা, চাল পোড়া, মুসাববর সমান পরিমাণে নিয়ে বেটে প্রলেপ দিলে এক দিনের মধ্যে ফোলা ও ব্যথা উভয়ই উপশম হয়।
১২.শোথ : পানিতে কালোজিরা বেটে প্রলেপ দিলে হাত-পা ফোলাসহ সব শোথ কমে।
১৩.দাঁতের ব্যথা : গরম পানিতে কালোজিরা নিয়ে তা দিয়ে কুলি করলে দাঁতের ব্যথার উপশম হয়।
১৪.দাদ : কালোজিরা বেটে প্রলেপ দিলে এসবে উপকার হয়। তা ছাড়া ওপরে উল্লিখিত চুলকানির নিয়মে দিলে আরো ভালো হয়।
১৫.ধবল : কালোজিরা বেটে প্রলেপ দিলে এসবে উপকার হয়। তা ছাড়া ওপরে উল্লেখিত চুলকানির নিয়মে দিলে আরো ভালো হয়।
১৬.নতুন চুল গজানো : কালোজিরা বেটে নিয়ে মাথায় অনেক দিন ধরে মালিশ করলে নতুন চুল গজায়।
১৭.লাবণ্য : ঘিয়ের সাথে মিশিয়ে খেলে মুখ উজ্জ্বল হয় ও রং ফর্সা হয়।
১৮.সন্তান প্রসব : কালোজিরা পানিতে সিদ্ধ করে খেলে সন্তানের প্রসব তাড়াতাড়ি হয়।
১৯.কৃমি : ভিনেগারে ভিজিয়ে কালোজিরা খেলে কৃমি নষ্ট হয়।
২০.স্মৃতিভ্রংশ : স্মৃতিভ্রংশ ও স্মরণশক্তির দুর্বলতায় কালোজিরা খুব কার্যকর। ৩ গ্রাম কালোজিরা ২০ মিলিলিটার বিশুদ্ধ মধুসহ চাটলে এ রোগ সারে।
২১.জন্ডিস, প্লীহাবৃদ্ধি, ২৩. শূল ব্যথা, বুকের ব্যথা, বমনেচ্ছা : কালোজিরা বেটে খেলে এসব রোগ সারে। সেই সাথে বাটা গায়েও মালিশ করতে হয়।
২২.প্রস্রাবের বাধকতা : পরিমাণমতো কালোজিরা খেলে প্রস্রাব পরিষ্কার হয়ে যায়।
সবাই মিলে ভেষজ ব্যবহার বাড়ালে এবং মানুষের মধ্যে প্রচার করলে আদি, অকৃত্রিম ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হাত থেকে বাঁচা যাবে।
DR. KAJI MD.ARIFUR RAHMAN

আপনার বাচ্চা কি বিছানায় প্রসাব করে?

আপনার বাচ্চা কি বিছানায় প্রসাব করে? তাহলে সমাধানে জেনে নিন একটি ছোট্ট ম্যাজিক!
আপনার বাচ্চা কি বিছানায় প্রসাব করে? তাহলে সমাধানে জেনে নিন একটি ছোট্ট ম্যাজিক!
বাচ্চাদের বিছানায় প্রসাব করার সমস্যা রোধে এই ঘরোয়া উপায়ে জাদুকরি সমাধান জানেন কি?
প্রতিটি বাবা-মায়ের কাছেই খুব স্বাভাবিক একটি সমস্যা হল বাচ্চা প্রতি রাতে বিছানায় প্রস্রাব করা। ছোট বাচ্চাদের ব্যপারটি আলাদা হলেও ৪-১০ বছরের বাচ্চাদের জন্য বছানায় সবসময় প্রস্রাব করে দেয়াটা একটু অন্যরকম। তবে এই সমস্যাটি ঘন ঘন হওয়ার পিছনে অন্যতম কারণ হল বাচ্চাদের মূত্রথলী ছোট থাকে তাই তারা প্রস্রাব ধরে রাখতে পারেনা। আর বাচ্চাদের এই সমস্যা রোধ করার জন্যও আছে কিছু ঘরোয়া সমাধান।
দারুচিনি গুঁড়োঃ
দারুচিনি গুঁড়ো হল খুবই সাধারন একটি উপায় বাচ্চাদের বিছানায় প্রস্রাব করে দেয়ার সমস্যা রোধ করার জন্য।
১। আপনার বাচ্চাকে আস্ত
ব্রেড, বাটার টোস্টে মিশিয়ে দিন।
অলিভ অয়েলঃ
খুব সহজ ভাবে বাচাদের এই সমস্যাটিকে সারিয়ে তুলতে আপনি অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। পরিমাণ মতো অলিভ অয়েল নিয়ে সামান্য গরম করে নিন। তারপর বাচ্চার নিন্মাঙ্গের আশেপাশে ভালো করে কুসুম গরম অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করে নিন। তবে এই সমস্যা পুরোপুরি সারিয়ে তুলতে প্রতিদিন একই ভাবে গরম অলিভ অয়েল ম্যাসেজ করুন।
মধুঃ
বাচ্চাদের বিচানার প্রস্রাব করার সমস্যা রোধ করার জন্য মধু খুব উপকারী। তাছাড়া বাচ্চারাও মধু খেতে খুব ভালোবাসেন।
১। বাচ্চা প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে তাকে ১ চামচ মধু খেতে দিন।
২। সকালের নাস্তার পর এক গ্লাস দুধের সাথে ১ চামচ মধু মিশিয়ে খেতে দিন।